শিরোনাম
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইলো বাংলাদেশ গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য নতুন সতর্কতা যুক্তরাষ্ট্রের গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত ট্রান্সজেন্ডাররা নয়, শুধু জন্মগত নারীরাই নারী: ব্রিটিশ আদালতের রায় ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা দক্ষিণী নির্মাতার হাত ধরে খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ডোমিনিকায় নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 1 May, 2025 16:21

গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য নতুন সতর্কতা যুক্তরাষ্ট্রের

গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য নতুন সতর্কতা যুক্তরাষ্ট্রের
মেইল রিপোর্ট :

গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেওয়ার পর অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এ নিয়ে সেখানকার অভিবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।

তবে যাদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার বৈধ নথি গ্রিনকার্ড আছে তাদেরও চাপে রাখছে ট্রাম্প প্রশাসন। গ্রিনকার্ডধারীদের নতুন করে সতর্কতা দিয়ে বলা হয়েছে, যারা বৈধ অভিবাসী আছেন তারা ‘অতিথির’ মতো আচরণ করবেন। নয়ত আপনাদেরও নিজ দেশে ফেরত পাঠানো হবে। এছাড়া সবার ওপর নজর রাখা হচ্ছে বলেও উল্লেখ করা হয়। এমন সতর্কতার পর বৈধ অভিবাসীদের মধ্যেও তৈরি হয়েছে আতঙ্ক।

মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে চলতি সপ্তাহে একটি পোস্টে দেশটির নাগরিক এবং অভিবাসী সেবা (ইউএসসিআইএস) এক সতর্কবার্তায় বলেছে, গ্রিনকার্ড থাকলেই যুক্তরাষ্ট্রে নির্বিঘ্নে থাকা যাবে এটির কোনো নিশ্চয়তা নেই। যদি গ্রিনকার্ডধারী কাউকে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য হুমকি মনে করা হয় তাহলে তাদের বৈধ নথি বাতিল করা হবে।

কেন এই সতর্কবার্তা গুরুত্বপূর্ণ
এই সতর্কতার মাধ্যমে ট্রাম্প প্রশাসন বার্তা দিয়েছে তারা অভিবাসী সংক্রান্ত আইন কার্যকর আরও বিস্তার করবে। এরমধ্যে দেখা যাচ্ছে, শুধুমাত্র অবৈধ অভিবাসীদেরই লক্ষ্য করা হবে না। সঙ্গে বৈধ অভিবাসীরাও আক্রান্ত হবে।

ইতিমধ্যে বৈধ অভিবাসীদের অনলাইন কার্যক্রম, তাদের মতাদর্শ ইত্যাদি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। এছাড়া বৈধ অভিবাসীদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো এবং অনেককে যুক্তরাষ্ট্রে আর প্রবেশ করতে না দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে।

ট্রাম্প প্রশাসনের এসব কার্যক্রম বাক স্বাধীনতা, নজরদারি এবং বৈধ অভিবাসীদের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বাধা প্রদানের বিষয়টি প্রশ্ন তুলেছে। যারা অনেক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন।

উপরে