শিরোনাম
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইলো বাংলাদেশ গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য নতুন সতর্কতা যুক্তরাষ্ট্রের গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত ট্রান্সজেন্ডাররা নয়, শুধু জন্মগত নারীরাই নারী: ব্রিটিশ আদালতের রায় ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা দক্ষিণী নির্মাতার হাত ধরে খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ডোমিনিকায় নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 2 March, 2019 10:56

বাণিজ্য সম্ভাবনা বিষয়ে রাষ্ট্রদূতদের কাছে রূপরেখা আহ্বান

বাণিজ্য সম্ভাবনা বিষয়ে রাষ্ট্রদূতদের কাছে রূপরেখা আহ্বান
ঢাকা অফিস :

দ্বিপাক্ষিক ও আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধি বিষয়ে আগামী তিন বছরে কোন দেশ কি পরিমাণ বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে পারে, তার একটি রূপরেখা দিতে বিদেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতদের নির্দেশ দিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন।

এ বিষয়ে নির্দেশনা দিয়ে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাস প্রধানদের চিঠি পাঠিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। এতে অর্থনৈতিক কূটনীতিকে অগ্রাধিকার তালিকায় রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

শুক্রবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অর্থনৈতিক কূটনীতিকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে প্রাধান্য দিয়ে স্বাগতিক সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের পাশাপাশি অভিবাসী বাংলাদেশিদের স্বদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখতে উৎসাহিত করতেও নির্দেশনা দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

বাংলাদেশি অভিবাসীদের কাছ থেকে সর্বোচ্চ উপযোগটুকু পেতে পাবলিক ডিপ্লোম্যাসি ধারণার সফল বাস্তবায়নের ওপরও জোর দেন তিনি। বাংলাদেশের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও সাফল্য বাংলা এবং ইংরেজির পাশাপাশি বিভিন্ন ভাষায় উপস্থাপনের মাধ্যমে সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে ইতিবাচকভাবে তুলে ধরে ‘ব্র্যান্ডিং’ করারও আহ্বান জানান ড. মোমেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী লক্ষ্যগুলো অর্জনে আমাদের যেমন অধিকতর বিনিয়োগ দরকার, সেই সঙ্গে উন্নত প্রযুক্তি আহরণ ও ব্যবসা বাণিজ্য বাড়ানোর ক্ষেত্রে দূতাবাসগুলোর সক্রিয় উদ্যোগ নেওয়া দরকার। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রেখে স্বপ্রণোদিত প্রচেষ্ঠা চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান তিনি। স্বাগতিক দেশের ব্যবসায়ী সংগঠনের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী সংগঠনের কার্যকর সেতুবন্ধন স্থাপনে সহায়তা দেওয়ারও নির্দেশনা দেন তিনি।

ড. মোমেন উল্লেখ করেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণের মাধ্যমে দেশে পর্যাপ্ত কর্মসংস্থান ও পর্যটন খাতের বিনিয়োগ বাড়ানো সম্ভব। দেশের ফার্মাসিউটিক্যাল, পোশাক শিল্পসহ বিভিন্ন শিল্পের অবস্থান সুদৃঢ় করতে রপ্তানি বহুমুখীকরণ এবং বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে নতুন নতুন বাজার অনুসন্ধানেরও তাগিদ দেন তিনি।

দ্বিপাক্ষিক ও উপ-আঞ্চলিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সংক্রান্ত আলোচনা ও চুক্তি সম্পাদনে যথাযথ সমন্বয়কের ভূমিকা পালন এবং রপ্তানি ও আমদানিকারক ব্যবসায়ীদের বিদেশে প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রদানে রাষ্ট্রদূতরা দৃশ্যমান ভূমিকা রাখবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

উপরে