শিরোনাম
পাকিস্তানের কাছে ৪.৩২ বিলিয়ন ডলার ন্যায্য হিস্যা চাইলো বাংলাদেশ গ্রিনকার্ডধারীদের জন্য নতুন সতর্কতা যুক্তরাষ্ট্রের গিনিতে ফুটবল ম্যাচে সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে প্রায় ১০০ নিহত ট্রান্সজেন্ডাররা নয়, শুধু জন্মগত নারীরাই নারী: ব্রিটিশ আদালতের রায় ওয়াকফ বিলের প্রতিবাদে উত্তাল কলকাতা দক্ষিণী নির্মাতার হাত ধরে খলনায়ক হয়ে ফিরছেন শাহরুখ ২০ সেপ্টেম্বর থেকে বন্ধ হয়ে যাবে যাদের জিমেইল টিকটক নিষিদ্ধ হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২০টির বেশি অঙ্গরাজ্যে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার পেলেন হান কাং বিশ্বসেরার স্বীকৃতি পেল ইস্তাম্বুল বিমানবন্দর ডোমিনিকায় নাইটক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে ৯৮ নিভে গেল বাতিঘর..... গুগল-অ্যাপলকে পেছনে ফেলে সবচেয়ে দামি ব্র্যান্ড অ্যামাজন পড়াশোনা শেষে ব্রিটেনে থাকতে পারবেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা
Update : 1 November, 2019 02:16

এপ্রিলে ডি-৮ সম্মেলন আয়োজন করবে বাংলাদেশ

এপ্রিলে ডি-৮ সম্মেলন আয়োজন করবে বাংলাদেশ
ঢাকা অফিস :

বাংলাদেশ আগামী বছর এপ্রিলের তৃতীয় সপ্তাহে আটটি বৃহৎ মুসলিম রাষ্ট্রের সংগঠন ডি-৮ এর ১০ম সম্মেলনের আয়োজন করবে।

ডি-৮ মহাসচিব রাষ্ট্রদূত জাফর কু শারি বৃহস্পতিবার সকালে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে (পিএমও) শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাতে এলে এ কথা উল্লেখ করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বৈঠকের পর সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন। 

তিনি বলেন, ‘ডি-৮ এর আগামী ঢাকা সম্মেলনে বাংলাদেশকে জোটের পরবর্তী চেয়ারম্যান করা হবে যা কাকতালীয়ভাবে ২০২০ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনের সঙ্গে মিলে গেছে ।’

ডি-৮ মহাসচিব সংগঠনের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি বলেন, ঢাকা সম্মেলনে ২০৩০ সালের এজেন্ডার সঙ্গে সংগতি রেখে নতুন উদ্যোগ ও ধারনা গ্রহণ করা হবে।

রাষ্ট্রদূত জাফর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশের উদীয়মান অর্থনীতির ভূয়সী প্রশংসা করেন।
‘বাংলাদেশ অন্যান্য দেশের জন্য অনুকরণীয় উন্নয়নের একটি মডেল হতে পারে,’ বলেন তিনি।

তিনি ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল বরাদ্দেরও দাবি জানান।

শেখ হাসিনা এ বিষয়ে ইতিবাচক সাড়া প্রদান করে বলেন, ‘বর্তমানে আমরা এক শ বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তুলছি। সেখান থেকে ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর জন্য ভূমি বরাদ্দ দেওয়া যেতে পারে।’

মহাসচিবকে স্বাগত জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী তার গতিশীল নেতৃত্বে সংগঠনটিকে দৃশ্যমান করেন এবং সদস্য দেশগুলোর মধ্যে অংশীদারিত্ব গড়ে তোলায় উদ্ভাবনী ধারনা এবং অক্লান্ত পরিশ্রমের জন্য ধন্যবাদ জানান।

তিনি বলেন, ‘আমরা আরো উন্নয়নের জন্য সদস্য রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে অভিজ্ঞতা বিনিময় করতে পারি।’

প্রধানমন্ত্রী এবং মহাসচিব উভয়েই ডি-৮ সদস্য দেশগুলোর মধ্যে কানেকটিভিটি সম্প্রসারণের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

ডি-এইট সদস্যভূক্ত দেশগুলো হচ্ছে বাংলাদেশ, মিশর, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান এবং তুরস্ক।

প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব নজিবুর রহমান এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

উপরে